শেয়ার ব্যবসায় লাভবান হওয়ার একদম সহজ কৌশল।

গতকাল সকাল ব্রোকারেজ হাউজে বসে বসে মোবাইল থেকে বিভিন্ন শেয়ারের ইনফরমেশান দেখছিলাম। তখন পাশে বসা এক লোক আমাকে জিজ্ঞেস করল, '' ভাই, মার্কেলটাইল ব্যাংকের শেয়ারটির কি অবস্থা? আমি ৪৪০ টাকা করে কিনেছিলাম, এরপর থেকে শেয়ারটির দাম ক্রমাগত কমেছে। এখন আমি কি করব?''
এই সমস্যাটির সম্মুখীন বর্তমান সময়ে বেশীর ভাগ বিনিয়োগকারী, যারা শেয়ার ব্যবসা না বুঝেই কিছু টাকা নিয়ে শেয়ার ব্যবসায় নেমে পড়েছে।
এই প্রশ্ন করার পরে বুঝলাম লোকটি শেয়ার ব্যবসা না বুঝেই ব্যবসায় নেমে পড়েছে এবং ধরা খেয়ে বসে আছে। তখন আমি ৫/৭ মিনিট সময় নিয়ে উনি কোথায় ভুল করেছেন তা দেখিয়ে দিলাম। একটু বুদ্ধি থাকলে শেয়ার ব্যবসা শতভাগ না বুঝেও কি করে লাভবান হওয়া যায় সেটাও উনাকে শেখালাম।
উনাকে যা যা শেখালাম ঠিক তা নিয়েই আমি আজ আপনাদের সামনে হাজির হলাম। আশা করি আপনাদের অনেকেরই কাজে লাগবে।
উঠতি বা পড়তি বাজারের ধারা বোঝার চেষ্টা করুন।
যারা অল্প সময়রে ব্যবধানে শেয়ার ব্যবসা করে লাভবান হতে ইচ্ছুক তারা শেয়ার দরের চক্রক্রমকি ওঠানামার ছন্দ অনুসরণ করে শেয়ার ব্যবসা করে অল্প সময়ে লাভবান হতে পারেন। তবে এ জন্য কোন কোন বিশেষ সময়ে বাজারের ধারা উর্ধ্বমুখী না নিম্নমুখী সে বিষয়ে ভাল ধারনা থাকতে হব।

উপরের চিত্রে দেখা যায় যে A থেকে B পর্যন্ত পুরো সময়টি বাজারে চাঙ্গাভাব বজায় ছিল। আবার B থেকে C পর্যন্ত সময়টিতে মন্দা ভাব বিরাজ করেছে এরপর C থেকে আবার D পর্যন্ত সময়টিতে চাঙ্গাভাব বজায় ছিল। যারা A স্তরে শেয়ার ক্রয় করেছিল তারা B স্তরে শেয়ার বিক্রি করে প্রচুর অর্থ উপার্জন করেছে। এমনকি D স্তরে যারা শেয়ার বিক্রি করেছে তারাও প্রচুর লাভবান হয়েছেন। আবার যারা B স্তরে শেয়ার ক্রয় করে C স্তরে শেয়ার বিক্রি করেছে তারা প্রচুর ক্ষতির সম্মুখীন হয়েছে। এ চিত্র থেকে স্পষ্ট যে শেয়ারের দর বৃদ্ধির পরে হ্রাসপ্রাপ্ত হবে আবার হ্রাস প্রাপ্তির পর দর বৃদ্ধি পাবে। এটাই শেয়ার বাজারের স্বাভাবিক ধর্ম। তাই কোন শেয়ারের মাত্রাতিরিক্ত দাম বৃদ্ধির পর সেই শেয়ার ক্রয় করা আত্মঘাতী। শেয়ার ক্রয় করার পর যদি মনে হয় বেশী দামে শেয়ার ক্রয় করে পেলেছেন এবং এ জন্য বড় ধরনের তির সম্মুখীন হওয়ার সম্ভাবনা আছে তাহলে ঝুঁকি না নিয়ে সামান্য ক্ষতি স্বীকার করে হলেও সেই শেয়ার ছেড়ে দেওয়া বুদ্ধিমানের কাজ। শেয়ার ব্যবসায় লাভবান হওয়ার জন্য কমদামে শেয়ার ক্রয় করে বেশী দামে বিক্রি করা কৌশলটি সব সময় অনুসরণ করুন। তাহলে আপনি খুব অল্প সময়ে শেয়ার ব্যবসা করে ধনবান হতে পারবেন আশা করা যায়।
সব শেষে সবার কাছে একটা অনুরোধ। আপনারা কখনই ৫/১০ দিনে লাভ খাওয়ার জন্য শেয়ার বাজারে আসবেন না এবং অন্যের কথায় প্ররোচিত হয়ে শেয়ার ক্রয় বিক্রয় করবেন না। কোন একটি শেয়ার কেনার আগে সেই শেয়ারটি অন্তত ২/৩ মাস ধরে রাখার মানসিকতা নিয়ে বাজারে আসবেন। এটা যেমন আপনার জন্য ভাল হবে তেমনি বাজারের জন্যও ভাল।
শেয়ার ব্যবসার আরে খুটিনাটি কিছু বিষয় নিয়ে আমার কিছু লেখার লিংক দিলাম। আপনাদের কাজে লাগলেই আমার পরিশ্রমের স্বার্থকতা।
শেয়ার ব্যাবসা শিখুন।
এই সমস্যাটির সম্মুখীন বর্তমান সময়ে বেশীর ভাগ বিনিয়োগকারী, যারা শেয়ার ব্যবসা না বুঝেই কিছু টাকা নিয়ে শেয়ার ব্যবসায় নেমে পড়েছে।
এই প্রশ্ন করার পরে বুঝলাম লোকটি শেয়ার ব্যবসা না বুঝেই ব্যবসায় নেমে পড়েছে এবং ধরা খেয়ে বসে আছে। তখন আমি ৫/৭ মিনিট সময় নিয়ে উনি কোথায় ভুল করেছেন তা দেখিয়ে দিলাম। একটু বুদ্ধি থাকলে শেয়ার ব্যবসা শতভাগ না বুঝেও কি করে লাভবান হওয়া যায় সেটাও উনাকে শেখালাম।
উনাকে যা যা শেখালাম ঠিক তা নিয়েই আমি আজ আপনাদের সামনে হাজির হলাম। আশা করি আপনাদের অনেকেরই কাজে লাগবে।
উঠতি বা পড়তি বাজারের ধারা বোঝার চেষ্টা করুন।
যারা অল্প সময়রে ব্যবধানে শেয়ার ব্যবসা করে লাভবান হতে ইচ্ছুক তারা শেয়ার দরের চক্রক্রমকি ওঠানামার ছন্দ অনুসরণ করে শেয়ার ব্যবসা করে অল্প সময়ে লাভবান হতে পারেন। তবে এ জন্য কোন কোন বিশেষ সময়ে বাজারের ধারা উর্ধ্বমুখী না নিম্নমুখী সে বিষয়ে ভাল ধারনা থাকতে হব।

উপরের চিত্রে দেখা যায় যে A থেকে B পর্যন্ত পুরো সময়টি বাজারে চাঙ্গাভাব বজায় ছিল। আবার B থেকে C পর্যন্ত সময়টিতে মন্দা ভাব বিরাজ করেছে এরপর C থেকে আবার D পর্যন্ত সময়টিতে চাঙ্গাভাব বজায় ছিল। যারা A স্তরে শেয়ার ক্রয় করেছিল তারা B স্তরে শেয়ার বিক্রি করে প্রচুর অর্থ উপার্জন করেছে। এমনকি D স্তরে যারা শেয়ার বিক্রি করেছে তারাও প্রচুর লাভবান হয়েছেন। আবার যারা B স্তরে শেয়ার ক্রয় করে C স্তরে শেয়ার বিক্রি করেছে তারা প্রচুর ক্ষতির সম্মুখীন হয়েছে। এ চিত্র থেকে স্পষ্ট যে শেয়ারের দর বৃদ্ধির পরে হ্রাসপ্রাপ্ত হবে আবার হ্রাস প্রাপ্তির পর দর বৃদ্ধি পাবে। এটাই শেয়ার বাজারের স্বাভাবিক ধর্ম। তাই কোন শেয়ারের মাত্রাতিরিক্ত দাম বৃদ্ধির পর সেই শেয়ার ক্রয় করা আত্মঘাতী। শেয়ার ক্রয় করার পর যদি মনে হয় বেশী দামে শেয়ার ক্রয় করে পেলেছেন এবং এ জন্য বড় ধরনের তির সম্মুখীন হওয়ার সম্ভাবনা আছে তাহলে ঝুঁকি না নিয়ে সামান্য ক্ষতি স্বীকার করে হলেও সেই শেয়ার ছেড়ে দেওয়া বুদ্ধিমানের কাজ। শেয়ার ব্যবসায় লাভবান হওয়ার জন্য কমদামে শেয়ার ক্রয় করে বেশী দামে বিক্রি করা কৌশলটি সব সময় অনুসরণ করুন। তাহলে আপনি খুব অল্প সময়ে শেয়ার ব্যবসা করে ধনবান হতে পারবেন আশা করা যায়।
সব শেষে সবার কাছে একটা অনুরোধ। আপনারা কখনই ৫/১০ দিনে লাভ খাওয়ার জন্য শেয়ার বাজারে আসবেন না এবং অন্যের কথায় প্ররোচিত হয়ে শেয়ার ক্রয় বিক্রয় করবেন না। কোন একটি শেয়ার কেনার আগে সেই শেয়ারটি অন্তত ২/৩ মাস ধরে রাখার মানসিকতা নিয়ে বাজারে আসবেন। এটা যেমন আপনার জন্য ভাল হবে তেমনি বাজারের জন্যও ভাল।
শেয়ার ব্যবসার আরে খুটিনাটি কিছু বিষয় নিয়ে আমার কিছু লেখার লিংক দিলাম। আপনাদের কাজে লাগলেই আমার পরিশ্রমের স্বার্থকতা।
শেয়ার ব্যাবসা শিখুন।
অসাধারন পোষ্ট ভাই..আপনার এ লেখা কতজনের যে উপকার করবে তা বলার মত না......তবে ফাউন্ডামেন্টাল শেয়ার গুলো তেও যে টেকনিক্যাল এনালাইসিস use করে লাভবান হওয়া অনেকখানি সহজ ও ঝুঁকি মুক্ত সেটা নিয়ে একটি লেখা আশা করছি । ভাল থাকবেন ।
উত্তরমুছুনvai sottie apni ai bloge ja diecen,,,,,,,,,,,,apnake guru bole mene nilam
উত্তরমুছুনশেঁয়ার ব্যাবসা এত সহজ !
উত্তরমুছুনব্লগটা পড়ে বেশ ভালো লাগলো।
ভাবছি আমিও কিছু ইনভেস্ট করবো।